রাউজানে স্বামীকে বেঁধে গর্ভবতী এক পাহাড়ি নারীকে গণধর্ষণ করেছে চার যুবলীগ ক্যাডার
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
সিএইচটিনিউজ.কম
চট্টগ্রামের রাউজানের হলদিয়া রাবার বাগান এলাকায়স্বামীকে বেঁধে রেখে গর্ভবতী এক পাহাড়ি নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছেযুবলীগের ৪ সন্ত্রাসী।গত বুধবার গভীর রাতে রাবার বাগানের চিন্নি বটতল নামকস্থানে ঘরে ঢুকে স্থানীয় চার সন্ত্রাসী ধর্ষণকালে চিৎকার দেয়ার চেষ্টাকরলে তারা স্বামী ও এক আত্মীয়কে বেদম মারধর করে।ধর্ষিতা গৃহবধূ তার স্বামীওই রাবার বাগানের কর্মচারি। সন্ত্রাসীদের ফেলে যাওয়া একটি মোটর সাইকেলউদ্ধার করেছে পুলিশ।খবর সিএইচটিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।
ধর্ষিতার স্বামী কিলু মারমা (৩৭) বলেন ‘বুধবার রাতেপ্রতিদিনের মতো আমি ও আমার স্ত্রী নিজ ঘরে ঘুমাচ্ছিলাম। রাত অনুমান দেড়টারদিকে এলাকার চারজন চিহ্নিত অপরাধী সরকার দলীয় লোক মো. নাছির, তৌহিদুল আলমসোনাইয়া, জামাল উদ্দিন বাপ্পি, ননাইয়া আমাদের ঘরে এসে দরজা খুলতে বলে।দরজা না খুললে তারা দরজা ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ করে। এরপর তাদের চারজনের মধ্যেনাছির ও সোনাইয়া আমাকে বেধেঁ ঘর থেকে ৩শ গজ দূরে নির্জন স্থানে নিয়ে যায়।সেখানে আমাকে গাছের সাথে বেঁধে পিটিয়ে আঘাত করে। আমাকে বেঁধে রেখে তারাচারজন আমার স্ত্রী কে ঘরের মধ্যে পালাক্রমে কয়েকদফা শ্লীলতাহানি করে। তারাভোর সাড়ে চারটা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে অবস্থান করে। বৃহষ্পতিবার সকালে ঘটনাটিরাবার বাগানের ইনচার্জ মানিক বড়ুয়াকে জানাই। খবর পেয়ে সকাল ১০টার দিকেরাউজান থানা এসআই মো. হায়াত ঘটনাস্থলে আসেন।
ধর্ষিতা গৃবধূ বলেন, অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ওই চারজন ব্যক্তি আমাদের ঘরে ঢুকে স্বামীকে মেরে আমাকেঘরের মধ্যে নষ্ট করে। আমি চিৎকার দিতে চাইলে তারা আমার মুখ চেপে ধরে।’ স্থানীয় সুত্র জানায়, সন্ত্রাসীরা সবাই সরকার দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত।
এসআই হায়াত বলেন ‘ধর্ষকদের গ্রেফতারের জন্যে বিভিন্ন স্থানে অভিযানচালিয়েছি। তাদের ফেলে যাওয়া একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছি। ধর্ষণের ঘটনায়থানায় মামলা হয়েছে।
চট্টগ্রামের রাউজানের হলদিয়া রাবার বাগান এলাকায়স্বামীকে বেঁধে রেখে গর্ভবতী এক পাহাড়ি নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেছেযুবলীগের ৪ সন্ত্রাসী।গত বুধবার গভীর রাতে রাবার বাগানের চিন্নি বটতল নামকস্থানে ঘরে ঢুকে স্থানীয় চার সন্ত্রাসী ধর্ষণকালে চিৎকার দেয়ার চেষ্টাকরলে তারা স্বামী ও এক আত্মীয়কে বেদম মারধর করে।ধর্ষিতা গৃহবধূ তার স্বামীওই রাবার বাগানের কর্মচারি। সন্ত্রাসীদের ফেলে যাওয়া একটি মোটর সাইকেলউদ্ধার করেছে পুলিশ।খবর সিএইচটিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।
ধর্ষিতার স্বামী কিলু মারমা (৩৭) বলেন ‘বুধবার রাতেপ্রতিদিনের মতো আমি ও আমার স্ত্রী নিজ ঘরে ঘুমাচ্ছিলাম। রাত অনুমান দেড়টারদিকে এলাকার চারজন চিহ্নিত অপরাধী সরকার দলীয় লোক মো. নাছির, তৌহিদুল আলমসোনাইয়া, জামাল উদ্দিন বাপ্পি, ননাইয়া আমাদের ঘরে এসে দরজা খুলতে বলে।দরজা না খুললে তারা দরজা ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ করে। এরপর তাদের চারজনের মধ্যেনাছির ও সোনাইয়া আমাকে বেধেঁ ঘর থেকে ৩শ গজ দূরে নির্জন স্থানে নিয়ে যায়।সেখানে আমাকে গাছের সাথে বেঁধে পিটিয়ে আঘাত করে। আমাকে বেঁধে রেখে তারাচারজন আমার স্ত্রী কে ঘরের মধ্যে পালাক্রমে কয়েকদফা শ্লীলতাহানি করে। তারাভোর সাড়ে চারটা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে অবস্থান করে। বৃহষ্পতিবার সকালে ঘটনাটিরাবার বাগানের ইনচার্জ মানিক বড়ুয়াকে জানাই। খবর পেয়ে সকাল ১০টার দিকেরাউজান থানা এসআই মো. হায়াত ঘটনাস্থলে আসেন।
ধর্ষিতা গৃবধূ বলেন, অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ওই চারজন ব্যক্তি আমাদের ঘরে ঢুকে স্বামীকে মেরে আমাকেঘরের মধ্যে নষ্ট করে। আমি চিৎকার দিতে চাইলে তারা আমার মুখ চেপে ধরে।’ স্থানীয় সুত্র জানায়, সন্ত্রাসীরা সবাই সরকার দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত।
এসআই হায়াত বলেন ‘ধর্ষকদের গ্রেফতারের জন্যে বিভিন্ন স্থানে অভিযানচালিয়েছি। তাদের ফেলে যাওয়া একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছি। ধর্ষণের ঘটনায়থানায় মামলা হয়েছে।