খাগড়াছড়িতে বহিরাগত বাঙালিদের জাতিগত দাঙ্গা সৃষ্টির চেষ্টায় ৮ সংগঠনের নিন্দা ও প্রতিবাদ
বিবৃতিতে আটটি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করে বলেন, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা অফিসের সামনে পাহাড়ি অধ্যুষিত এলাকায় পিকেটিং-এর নামে পূর্বপরিকল্পিতভাবে জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর উদ্দেশ্যে ব্যাটারী চালিত অটোরিক্সা ভাংচুরের চেষ্টা এবং চালকদের মারধোরের ঘটনা ঘটানো হয়। একই ভাবে রাংগামাটিতে বিনা উস্কানিতে পাহাড়ি মালিকানাধীন শেভরণ ক্লিনিক ও ডা: প্রলীন চাকমার চেম্বারে হামলা চালিয়ে জাতিগত সহিংস ঘটনা সংগঠিত করার অপচেষ্টা চালানো হয়।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করার জন্য বিশেষ একটি শক্তিশালী মহল নানাভাবে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে আজকের এই জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টা চালানো হয়েছে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের সভাপতি নতুন কুমার চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম নারী সংঘের সভাপতি সোনালী চাকমা, হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সভাপতি কণিকা দেওয়ান, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি থুইক্য চিং মারমা, সাজেক ভূমি রক্ষা কমিটির সভাপতি জ্ঞানেন্দু চাকমা, সাজেক নারী সমাজের সভাপতি নিরূপা চাকমা, ঘিলাছড়ি নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির আহ্বায়ক শান্ত্মি প্রভা চাকমা ও প্রতিরোধ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সদস্য সচিব আনন্দ প্রকাশ চাকমা।
—–