নাইক্ষ্যংছড়িতে ধর্ষিতা শিশুছাত্রীর আত্মহত্যা
পরবর্তীতে ৭ জুলাই বাড়িতে ফিরে আসলে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হয়ে পড়ে। সমাজপতিরা ধর্ষণে সহযোগিতা প্রদানকারী বেদার মিয়ার স্ত্রীকে চাপ প্রয়োগ করলে সে অকপটে ধর্ষন ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দেয়। ধর্ষক যুবলীগ নেতা রমজান মিয়া ধর্ষণ ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে শিশু ছাত্রীকে ৫লক্ষ টাকার কাবিন ও ৩ ভরি স্বর্ণ ধার্য করে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে রশি টানাটানি শুরু হলে ধর্ষিত শিশু অপমান সইতে না পেরে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় বিষ পান করে। স্বজনরা তাকে তড়িৎ রামু হাসপাতালে নিয়ে আসে। তার অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় ডাক্তাররা তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় ওই ছাত্রী মারা যায়। সূত্র: রামু নিউজ ডটকম