পর্যটন শিল্প ও সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠি

0
প্রসিত খীসা
 
[ এ লেখাটি ইউপিডিএফ-এর মুখপত্র স্বাধিকার বুলেটিনের ১৩তম সংখ্যায় (৩০ জানুয়ারি ২০০০) প্রথম প্রকাশিত হয়। ইতিমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে পর্যটন শিল্পের অনেক বিকাশ ঘটেছে। দুর্গম সাজেকের রুইলুই ভ্যালীতে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে সেনাবাহিনী। তাই পর্যটনের ক্ষতিকর দিকসমূহ বুঝার জন্য লেখাটির গুরুত্ব বিবেচনা করে এখানে হুবহু প্রকাশ করা হলো- সম্পাদকমন্ডলী ]
র্যটন-ট্যুরিজম এ ধরনের শব্দগুলো এদেশের সাধারণ লোকের কাছে এখনো যথেষ্ট মোহসৃষ্টিকারী দ্যোতক হয়ে রয়েছে। পর্যটক-ট্যুরিস্ট বলতেই অধিকাংশ লোকের মানসপটে ভেসে উঠে ঝলমলে উজ্জ্বল রঙ্গীন পোশাকে সুশোভিত অথবা নামমাত্র পোশাকে আবৃত সুঠাম দেহী বিদেশী-বিদেশীনীদের ছবি। দেশের লোকজনের পূর্ব আরোপিত এই ধারণার সাথে বর্তমানে যুক্ত হয়েছে বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলোর ব্যবসায়িক ফন্দির প্রচারণা, আরো পরিষ্কার করে বলতে গেল পর্যটনের উপকারিতার গুণকীর্তন। পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটলে দেশের অর্থনীতি শনৈঃ শনৈঃ করে উপরের দিকে উঠতে থাকবে। বিপুল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হবে। সহজে ডলার আসবে। দেশে চটজলদি উন্নতি হবে। দ্রুত সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য পর্যটন শিল্পই হচ্ছে শর্টকার্ট রাস্তা। দারিদ্র প্রপীড়িত ঋণগ্রস্থ তৃতীয় বিশ্বের যে সব দেশ পর্যটনকে সমৃদ্ধির মহৌষধ মনে করে লুফে নিয়েছে, তাদেরকে খেসারত দিতে হচ্ছে নানাভাবে।
বাংলাদেশে বহুল বিতর্কীত ‘পার্বত্য চুক্তি’ সম্পাদিত হবার পর থেকেই পর্যটনের উপর প্রচারণা প্রবল হয়ে উঠেছে। বৈদেশিক মুদ্রার জন্য পর্যটন গড়ে তুলে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্মুক্ত করে দেবার কথাও সরকারীভাবে জোরেশোরে বলা হচ্ছে। তার আলামতও ইতিমধ্যে কিছুটা পরিলক্ষিত হচ্ছে। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে পর্যটন খাতে বিভিন্ন সংস্থার বিনিয়োগের খবরও শোনা যাচ্ছে।
বর্তমান বিশ্বে যে সময় পর্যটন-ট্যুরিজম ধারণা সেকেলে হয়ে পড়েছে, তার জায়গায় এখন বলা হচ্ছে Ecotourism বা পরিবেশ উপযোগী পর্যটন। অথচ এখনো এদেশে মান্ধাতার আমলের পরিত্যক্ত ধারণা নিয়ে সরকারী প্রচার মাধ্যমে পর্যটনের উপকারীতা নিয়ে ‘রচনা’ লেখার ধুম পড়েছে। পর্যটনের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সাধারণ জনমনকে অজ্ঞাত রাখা হয়েছে। সাধারণ লোকজনকে ভুলিয়ে রেখে মুনাফা লুটে নেয়ার সুচতুর ব্যবসায়িক ফন্দি দেশে কি পরিণাম বয়ে আনতে পারে, সে ব্যাপারে সজাগ হবার সময় এসেছে।
পর্যটন শিল্পের ফলশ্রুতিতে আফ্রিকা ও এশিয়ার সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী সমূহের জনজীবনে কি প্রভাব পড়েছে তা তানজানিয়া, কেনিয়া ও ফিলিপাইনের অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে সহজ হবে।
পঞ্চাশের দশকে ব্রিটিশ উপনিবেশিক সরকার আফ্রিকার তানজানিয়া ও কেনিয়াতে শ্বেত অনুপ্রবেশকারীদের (White settlers) জন্য পশু শিকার আইন অনুমোদন করে। এতে পর্যটনের পথ উন্মুক্ত হয়। কেবলমাত্র শিকারের লক্ষ্যেই বিশাল এলাকা জুড়ে বনাঞ্চল সংরক্ষিত করা হয়। এতে গড়ে তেলঅ হয় পর্যটকদের উপযোগী কুঠির ও আবাস। সংরক্ষিত এলাকায় স্থানীয় লোকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়। এই বিশাল এলাকার সত্তর শতাংশ জমিই হচ্ছে মাসাই (The Maasai) জনগোষ্ঠির।
নিজ আবাসভূমি হতে উচ্ছেদ হয়ে মাসাই জনগোষ্ঠীকে বৈরী পরিবেশের মুখোমুখি হতে হয়। জমি অধিগ্রহণের ফলে অধিকাংশ ক্ষতিপূরণ পায়নি, অনেকে খুব সামান্যই ক্ষতিপূরণ পেয়েছে। কর্মসংস্থান ও শিক্ষার কোন ধরনের বন্দোবস্ত নিশ্চিত না করেই তাদের উচ্ছেদ করা হয়।
শিক্ষা না থাকা আর অনগ্রসরতার কারণে মাসাইরা অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের মূল প্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। পশুচারণ হচ্ছে তাদের প্রধান জীবিকা। নিজ আবাসভূমি হতে উচ্ছেদ হওয়া আর বিশাল এলাকা সংরক্ষিত হওয়ায় তাদের পশুচারণ বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। জীবিকার অন্য কোন অবলম্বন না থাকায় তাদেরকে দারিদ্রের কবলে পড়তে হয়। তানজানিয়া ও কেনিয়া ব্রিটিশ উপনিবেশ হতে স্বাধীন হবার পরেও মাসাইদের অবস্থার উন্নতি ঘটেনি।
সংরক্ষিত অঞ্চলের বাইরে যেখানে তারা নতুন আবাস গড়ে তোলে, সেখানেও তাদেরকে প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়। পর্যটনের থাবা থেকে মাসাইরা এখানেও বাঁচতে পারেনি। নতুন আবাসভূমিতে তাদেরকে সরকারীভাবে তালিকাভুক্তি হতে হয়। এতে চলে ব্যাপক দুর্নীতি ও পক্ষপাতিত্ব। দুর্নীতিবাজ সরকারী আমলাদের কারণে এ সমস্ত আবাসভূমিতে বহিরাগতরা জমির মালিকানা পেতে থাকে। তারাই এখানে একচেটিয়া অধিকার কায়েম করে বসে। ফলে স্বাভাবিকভাবে জমি নিয়ে স্থানীয় মাসাইদের সাথে বহিরাগতদের বিরোধ দেখা দেয়।
মাসাইদের মধ্যে যারা বয়োজ্যেষ্ঠ এবং প্রথাগতভাবে মুরুব্বী, যারা আগে বিবাদ-বিসম্বাদ নিষ্পত্তি করতো- তারা বহিরাগতদের ক্ষমতার দাপটে অসহায় হয়ে পড়ে। বহিরাগতরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ক্ষমতাশালী তথা প্রশাসনের আনুকূল্য পেতে থাকে। পর্যটনের কারণে আফ্রিকায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্রের উপর বড় রকমের আঘাত আসে। ব্যাপকহারে পর্যটক ঢকে পড়ায় সেখানে বন উজার হতে থাকে, পরিবেশ দূষণ শুরু হয় আর প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। কেনিয়ার মাসাই মারা ন্যাশনাল পার্ক ও তানজানিয়ার নগোরংরো সংরক্ষিত অঞ্চল পর্যটনের কাছাকাছি হওয়ায় প্রয়োজনের তাগিদেই গাছকাটা অব্যাহত থাকে।
তাছাড়াও পর্যটকদের যানবাহন বেপরোয়াভাবে চলাচল করায় বিভিন্ন জায়গায় সবুজ ঘাস নষ্ট হয়ে যায়। এই ঘাসগুলো জমির উর্বরতা ধরে রাখার জন্য অপরিহার্য। পর্যটকদের গাড়ী চলাচলে ধাক্বায় বন বাদাড়ের বহু মূল্যবান গাছগাছড়ার ক্ষতি হয়। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হয়।
মাসাই অধ্যুষিত পর্যটকদের উপযোগী বিলাসবহুল হোটেল গড়ে উঠে। হোটেলের বর্জ্য মাসাই বসতিতে গিয়ে পড়ে। পলিথিনের ব্যাগ, বিয়ারের ক্যান সহ নানান ধরনের ভোগ্যপণ্যের প্যাকেট যত্রতত্র ফেলা হয়। এতে পরিবেশের ক্ষতি হতে থাকে। পর্যটন কুঠিরগুলোর আশে পাশে যে সব খাল বা নদী নালা রয়েছে, পর্যটনের নানান ধরণের বর্জ্য ফেলার কারণে সেসব দূষিত হয়ে পড়ে। স্থানীয় লোকজনের জন্য তা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে উঠে। নানান রোগ ব্যাধির সংক্রমণ হতে থাকে।
মাসাই জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য হুমকির সম্মুখীন হয়। তাদের প্রথাগত সামাজিক সম্পর্কে আঘাত আসে, সবকিছুই বাণিজ্যিক হয়ে পড়ে। মাসাই যুব সমাজ পাশ্চাত্য সভ্যতার বিকৃতির শিকার হয়। বেঁচে থাকার অন্য কোন অবলম্বন না পেয়ে সমাজে ঘৃণ্য পতিতাবৃত্তি দেখা দেয়। আর ভয়াবহ এইডস্ রোগের সংক্রমণ ঘটতে থাকে। আফ্রিকার আরো অনেক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর জীবনে পর্যটন শিল্প যে পরিণাম বয়ে এনেছে, তা আরো করুণ, আরো মর্মান্তিক।
এশিয়ার দেশ ফিলিপাইনে একসময় পর্যটন শিল্পকে ডলার উপার্জনের প্রধান উস হিসেবে মনে করা হতো। বর্তমানে সেখানে ecotourism বা পরিবেশ উপযোগী পর্যটনকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। এতসত্ত্বেও পর্যটন শিল্প ফিলিপাইনে সংখ্যালঘু জাতিসত্তা কানকানায়েস (Kankanys) ও ইফোগাও (Ifugao) জীবনে কি দুর্ভোগ বয়ে আনছে তা ঘটনাবলীর দিকে আলোকপাত করলে পরিষ্কার হয়ে উঠবে।
উত্তর ফিলিপাইনের কার্ডলিরা অঞ্চলে ১.৩ মিলিয়ন জনসংখ্যার অধিকারী কানকানায়েস জনগোষ্ঠী পর্যটন শিল্পের বলি হয়। কানকানায়েস অধ্যুষিত অঞ্চল ফিলিপাইনে শীতল আবহাওয়া, ধান উপাদনের টেরাস পদ্ধতি ও পর্বত গুহার জন্য বিখ্যাত।
পর্যটনের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে কানকানায়েস অধ্যুষিত অঞ্চলে ব্যাঙের ছাতার মতো বিলাস বহুল হোটেল-পান্থশালা ইত্যাদি গড়ে উঠে। এতে শহরের ভূ-প্রকৃতির গড়নও পাল্টে যায়। পানি সম্পদের উপর চাপ পড়ে। হোটেল ও পান্থশালার বর্জ্য যত্রতত্র ফেলার কারণে পরিবেশ দূষিত হতে থাকে।
পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ছাড়াও, কানকানায়েসদের ঐতিহ্য ও প্রথা হুমকীর সম্মুখীন হয়। তাদের ধর্মীয় আচার-আনুষ্ঠানিকতর পবিত্রতা বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। অতি উসাহী কৌতুহলী পর্যটকদের সামনে কানকানায়েসরা নিজেদের মতো করে চলাফেরা করতে পারে না, তাদের চাষবাসের কাজেও ব্যাঘাত ঘটে।
পাশ্চাত্য অপসংস্কৃতির কুপ্রভাবে কানকানায়েস এলাকায় নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য ছড়িয়ে পড়ে। মারিজুয়ানা ও গাঁজার মতো নিষিদ্ধ অজ্ঞাত বস্তু সহজলভ্য হয়ে উঠে। ফলে সামাজিক বিশৃংখলা বাড়তে থাকে। ব্যাপকহারে পর্যটক ঢুকে পড়ায় ইফোগাও জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রাও ব্যাহত হতে থাকে। টেরাস পদ্ধতিতে ধান উপাদনের জন্য পৃথিবীব্যাপী তাদের অঞ্চলের সুখ্যাতি ছিলো। পর্যটক আগমনের ফলে ইফোগাওদের মাঝে ধান উপাদনের চাইতে তাঁত বুনে কাপড় বানানো আর কাঠের কারুকার্যের জিনিষপত্র বানানোর ঝোঁক বেড়ে যায়। তাদের নগদ অর্থপ্রাপ্তির মোহ পেয়ে বসে। টেরাস পদ্ধতিতে ধান চাষ অনেকটা উপেক্ষিত অবস্থায় পড়ে। কাঠের জিনিষপত্র তৈরীর জন্য ব্যাপকহারে বন জঙ্গলের গাছ কাটা শুরু হয়ে যায়। পর্যটকদের কাছে কাঠের কারুকার্য জিনিষপত্রের চাহিদার কারণেই এ রকম হতে থাকে। গাছ কাটার কারণে পানির উস শুকিয়ে যেতে থাকে। জমিতে সেচ দেবার মতো পানির ঘাটতি দেখা দেয়। পর্যটন শিল্প ইফোগাওদের সামাজিক সম্পর্ক শিথিল করে দেয়। তাদের সহজ সরল জীবনযাত্রার ধরণ পরিবর্তিত হয়ে যায়। তাদের সংস্কৃতিও বাণিজ্যের কবলে পড়ে। অর্থের বিনিময়ে পর্যটকদের সামনে ছবি উঠানোর জন্য পোজ দেয়া কিংবা ঐতিহ্যবাহী নাচ দেখিয়ে ফি নেয়া এ ধরণের অবমাননাকর কার্যকলাপ সমাজে আশংকাজনকভাবে বেড়ে যায়, এ ধরণের আচার-আচরণ তাদের সংস্কৃতিতে আগে কখনই ছিলো না।
Globalized tourism’র মারাত্মক প্রভাব পৃথিবীব্যাপি সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর উপর পড়েছে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ কুক আইল্যান্ডে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীদের পবিত্র বলে বিবেচিত জায়গায় বিলাস বহুল হোটেল তৈরী করায় সেখানে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে।
রাশিয়ান ফেডারেশনের রাগোর উপসাগর অঞ্চলের চুকচি (Theindigenous Tchukchi peoples) জনগোষ্ঠীও পর্যটনের বিরূপ শিকার হয়েছে। Ecotourism বা পরিবেশ উপযোগী পর্যটনের বুল আউড়িয়ে আজকাল ঐতিহ্যবাহী পোশাকে সজ্জিত নানান জাতিসত্তার তরুণ-তরুণীদের ছবি সম্বলিত পোষ্টকার্ড-ভিউকার্ড কিংবা ক্যালেন্ডার ছাপা হচ্ছে। বাইরের পর্যটকদের কাছে এ সবের কদর অনেক বেশী। পর্যটন বিভাগ সে কারণে নানান জাতিসত্তা সমূহের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, অলঙ্কার… এ সবের প্রদর্শনী করতে বেশী উসাহী।
কিন্তু সংখ্যালঘু জাতিসত্তাসমূহের অস্তিত্ব, আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার, সাংস্কৃতিক স্বাধিনতা, প্রথাগত ভূমির উপর অধিকার, ভূমি ও সম্পদের উপর তাদের মালিকানার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো কখনই তুলে ধরা হয় না। কেবল পোশাক-পরিচ্ছদ আর অলঙ্কারের “প্রদর্শনী” করেই সরকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য ব্যতিব্যস্ত।
কাজেই, পর্যটন শিল্পের বিকাশ নিয়ে এখন যত উচ্চবাচ্য করা হোক না কেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত পর্যটন শিল্পের পরিকল্পনা ও পরিচালনার ব্যাপারে স্থানীয় সংখ্যালঘু জাতিসত্তা সমূহের মতামত নেয়া না হবে, কিংবা তাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি রক্ষা তথা আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার দেয়া না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পর্যটন সংখ্যালঘু জাতিসত্তাসমূহের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না।
[ ফিলিইনের Tebtebba Magazine, January-March, 1999 তথ্য অবলম্বনে রচিত। ]
সূত্র: স্বাধিকার বলেটিন নং-১৩, প্রকাশকাল: ৩০ জানুয়ারি ২০০০
——-

 

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. AcceptRead More